1. admin@subornonews.net : admin :
শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:২৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
পাইকগাছায় আনন্দঘন পরিবেশে দুর্গাপূজা পালনের প্রত্যাশা – ডাঃ আব্দুল মজিদ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রেখে রাষ্ট্র পরিচালনার অঙ্গীকার বিএনপির – আজিজুল বারী হেলাল সংসদ নির্বাচনে পিআর পদ্ধতি চালুর ক্ষমতা নেই ইসির: সিইসি মা ইলিশ সংরক্ষণে আমতলীতে সচেতনতা সভা অনুষ্ঠিত যুক্তরাজ্যের সরকারি মানচিত্রে যুক্ত হলো ফিলিস্তিনের নাম যশোর কোতয়ালী থানার যাবজ্জীবন সা*জাপ্রাপ্ত আ*সামি গ্রে*ফতার এবারের দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়ার স্বীকৃতি পেল ফিলিস্তিন আমতলীতে আসন্ন দুর্গাপূজা পালনে বিশেষ আইন শৃঙ্খলা সভা অনুষ্ঠিত রূপসায় আজিজুল বারী হেলাল : বিএনপি হলো স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের রক্ষা কবচ

সাবেক গভর্নর ও ডেপুটি গভর্নরদের ব্যাংক হিসাব তলব

সবুর্ণ নিউজ ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৫
  • ৫৫ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অনুরোধে বুধবার (১৩ আগস্ট) দেশের সব ব্যাংকে এ-সংক্রান্ত নির্দেশনা পাঠানো হয়।

সূত্রে জানা গেছে, তালিকায় থাকা সাবেক গভর্নররা হলেন—ড. আতিউর রহমান, ফজলে কবির ও আব্দুর রউফ তালুকদার। দীর্ঘ সাড়ে ১৫ বছরে তারা বাংলাদেশ ব্যাংকের দায়িত্বে ছিলেন এবং তাদের মেয়াদকালে ব্যাংক খাতে একাধিক বড় অনিয়ম ও আর্থিক কেলেঙ্কারির অভিযোগ ওঠে।

ড. আতিউর রহমানের সময়ে সোনালী ব্যাংকের হলমার্ক জালিয়াতি, বেসিক ব্যাংকের ঋণ কেলেঙ্কারি এবং ২০১৬ সালের রিজার্ভ চুরির ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনার পর তিনি পদত্যাগ করেন।
ফজলে কবিরের আমলে ইসলামী ব্যাংক ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ পরিবর্তন, ঋণখেলাপি গোপন রাখা এবং ৯ শতাংশ সুদে ঋণ নীতি চালু হয়, যা থেকে বিপুল অর্থ বিদেশে পাচারের অভিযোগ রয়েছে।
আব্দুর রউফ তালুকদারের সময়ে ঋণখেলাপিদের সুবিধা, বেনামে ঋণ বিতরণ এবং এস আলম গ্রুপকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ছাপানো অর্থ ঋণ আকারে দেওয়ার বিষয়টি আলোচনায় আসে।

তলব হওয়া ছয় সাবেক ডেপুটি গভর্নর হলেন—সিতাংশু কুমার সুর চৌধুরী, মাসুদ বিশ্বাস, এস এম মনিরুজ্জামান, আবু হেনা মোহাম্মদ রাজী হাসান, কাজী ছাইদুর রহমান ও আবু ফরাহ মোহাম্মদ নাছের। এর মধ্যে এস কে সুর চৌধুরী ও মাসুদ বিশ্বাস বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। অন্যদের বিরুদ্ধেও ব্যাংক খাতের অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে।

দুদক জানিয়েছে, এসব ব্যাংক হিসাব খতিয়ে দেখা হবে অর্থ পাচার, অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ঋণ কেলেঙ্কারির প্রমাণের জন্য।

ছবি সংগৃহিত

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরও খবর
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ সুবর্ণ নিউজ
Theme Customized BY LatestNews